বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধসমূহ, বিপ্লব ও চুক্তি সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর PDF

বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধসমূহ, বিপ্লব ও চুক্তি সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর PDF

    

বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধসমূহ    -


- প্রথম বিশ্বযুদ্ধ -  

 ২৮ জুলাই ১৯১৪-১১ নভেম্বর ১৯১৮ সাল। 

 ১৯১৪ সালের ২৮ জুন বসনিয়ার রাজধানী সারায়োভো শহরে অস্ট্রিয়ার যুবরাজ আর্কাডিউক ফার্ডিনান্ড এক সার্বীয়বলীর গুলিতে নিহত হন। অস্ট্রিয়া এই হত্যাকান্ডের জন্যে সার্বিয়া কে দায়ী করে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। 

 শুরু- ২৮ জুলাই ১৯১৪ সালে 

 সমাপ্তি- ১১ নভেম্বর ১৯১৮ সালে 

 আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত হয়- ২৮ জুলাই ১৯১৯ সালে দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির মাধ্যমে। 

 অক্ষশক্তি- জার্মানি। অস্ট্রিয়া, তুরস্ক, হাঙ্গেরী ও বুলগেরিয়া। 

 মিত্রশক্তি : সার্বিয়া, রাশিয়া, টক, ফ্রান্স, টঝঅ, ইতালি, জাপান। 

 ফলাফল- মিত্রবাহিনী/শক্তির বিজয়। 

 মিত্র শক্তির সামরিক বাহিনীর প্রধান- জেনারেল কচ। 

 জার্মান চ্যান্সেলর ছিলেন- হলওয়েগ।



 চারটি সাম্রাজ্যের পতন ঘটে। 

(র) রোমানভ সাম্রাজ্য বা রুশ সাম্রাজ্য - ১৯১৭ 

(রর) জার্মান সাম্রাজ্য - ১৯১৮ 

(ররর) অস্ট্রিয়া হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্য - ১৯১৮ 

(রা) অটোমান সাম্রাজ্য - ১৯২২ 


 জার্মানি Uk-এর ‘লুসিতানিয়া’ নামক জাহাজটি ডুবিয়ে দেয়। 

 UK- হারবাট হেনরি আসকুইথ (১৯০৮-১৯১৬)  ও ডেভিড লয়েজ জর্জ (১৯১৬-১৯২২)  

 - উড্রো উইলসন- 

 রাশিয়ার সম্রাট - জার দ্বিতীয় নিকোলাস 

 ফ্রান্স- ক্লিসেন শো-

 জাপান- ওকুমা  

 জার্মান- দ্বিতীয় উইলিয়াম 

 ইতালি- ভিক্টোরিও আর্লন্ডো 



বেলফোর ঘোষণা: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার জেমস বেলফোরের লিখিত একটি ঘোষণাপত্র বেলফোর ঘোষণা (২নভেম্বর, ১৯১৭) নামে খ্যাত। এতে প্যালেস্টাইনে একটি ইহুদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করা হয়। ফলশ্রæতিতে ১৪ মে, ১৯৪৮ আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। 


- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ -  

 ১৯৩৯ সালে ১ সেপ্টেম্বর জার্মানির এডলফ হিটলার কর্তৃক পোল্যান্ড আক্রমণের মাধ্যমে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা হয়। 

 শুরু- ১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ 

 সমাপ্ত- ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৫ (আনুষ্ঠানিকভাবে) 

 অক্ষশক্তি- জার্মানি, জাপান ও ইতালি 

 মিত্রশক্তি- যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, ফ্রান্স, চীন ও পোল্যান্ড মিত্রশক্তি (মার্কিন সমর নায়ক)- জেনারেল আইসেন হাওয়ার। 

 টক-এর সমরনায়ক- জেনারেল মন্টে গোমারি (ডেজার্ট বাট) 

 বাফার স্টেট- বেলজিয়াম 

 পার্ল হারবার আক্রমণ-  ৭ ডিসেম্বর ১৯৪১ সালে (জাপান) 

 দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পিতৃভূমি- রাশিয়া। 

 জাপানের হিরোশিমায়- ৬ আগস্ট ১৯৪৫- লিটলবয় 

 নাগাসাকি- ৯ আগস্ট-১৯৪৫, ফ্যার্টম্যান ইউরেনিয়াম- ২৩৯ 

 জার্মান আত্মসমর্পন- ৭ মে ১৯৪৫ 

 জাপান আত্মসমর্পন- ১৪ আগস্ট ১৯৪৫ 


  জার্মান দখল মুক্ত অভিযান ৬ জুন ১৯৪৪ সালে 

 জার্মান নাৎসী বাহিনী মিত্রবাহিনীর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পন- ৮ মে ১৯৪৫ সালে। 

 

ওয়ালটন ফ্রিজ ৮ সেফটি দাম ২০২৪


- বিশ্বের প্রধান প্রধান যুদ্ধ -  

কলিঙ্গ যুদ্ধঃ ২৬১ খ্রীস্ট পূর্বাব্দে সম্রাট অশোক কলিঙ্গের রাজাকে পরাজিত করেন।

বদরের যুদ্ধঃ ৬২৪ খ্রিস্টাব্দে মক্কার বদর নামক স্থানে মুসলিম বাহিনী ও মক্কার পৌত্তলিকদের মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে ৭০ জন্য কাফের নিহত ও ৭০ জন বন্দী হয়। মুসলমানদের পক্ষে ১৩ জন শহীদ হন। মুসলমানরা এ যুদ্ধে জয়ী হয়।

উহুদের যুদ্ধঃ ৬২৫ খ্রিস্টাব্দে মদিনার উহুদ প্রান্তরে মক্কার পৌত্তলিকদের ও মুসলমানদের মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। 

খন্দকের যুদ্ধঃ ৬২৭ খ্রিস্টাব্দে মুসলমান ও কুরাইশদের মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে মুসলমানরা বিজয়ী হন। 

তাবুকের যুদ্ধঃ ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে মুসলমান ও রোমান বাহিনীর মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

তরাইনের প্রথম যুদ্ধঃ ১১৯১ খ্রিস্টাব্দে পৃথ্বিরাজ চৌহান এবং মুহাম্মদ ঘোরীর মধ্যে তরাইনের প্রথম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে মুহাম্মদ ঘোরী পরাজিত হয়।

তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধঃ ১১৯২ খ্রিস্টাব্দে পৃথ্বিরাজ চৌহান এবং মুহাম্মদ ঘোরীর মধ্যে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে মুহাম্মদ ঘোরী জয় লাভ করে।

ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধঃ ৬৩৪ খ্রিষ্টাব্দে যিশুখ্রিস্টের জন্মভূমি জেরুজালেম মুসলমানদের করতলগত হলে মুসলমানদের বিরুদ্ধে খ্রিষ্টানরা ১০৯৫-১২৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত আটটি ক্রুসেড ঘোষণা করে। যা ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধে নামে পরিচিত।

শতবর্ষের যুদ্ধঃ ইংরেজ ও ফরাসীদের মধ্যে ১৩৩৮-১৪৫৩ সাল পর্যন্ত এই যুদ্ধ চলে। ইংল্যান্ডের রাজা তৃতীয় এডওয়ার্ড ফ্রান্সের সিংহাসনের দাবী করলে এই যুদ্ধ শুরু হয়। অবশেষে বীর কন্যা জোয়ান অব আর্ক, ফ্রান্সের সেনাপতির দায়িত্ব নিলে তাঁর বীরত্বের মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধ পরিসমাপ্তি ঘটে।

পানিপথের প্রথম যুদ্ধঃ ১৫২৬ সালে বাবর ও ইব্রাহীম লৌদির মধ্যে এ যুদ্ধ সংঘটি হয়। এই যুদ্ধের মাধ্যমে বাবর ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।

পানিপথের ২য় যুদ্ধঃ ১৫৫৬ সালে হিমুর হস্তি বাহিনীর বিরদ্ধে আকবর ও বৈরাম খান যুদ্ধ করেন। হিমু চোখে তীর বিদ্ধ হয়ে পরাজিত ও নিহত হন।

পানিপথের ৩য় যুদ্ধঃ ১৭৬১ সালে আহমেদ শাহ আবদালী ও মারাঠাদের মধ্যে এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে মারাঠারা পরাজিত হয়।

হলদিঘাটের যুদ্ধ ঃ ১৫৭৬ সালে হলদিঘাট নামক স্থানে আকবরের সেনাপতি মান সিং এবং রানা তোপ সিংহের মধ্যে যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে রানা প্রতাপ সিং পরাজিত হয়।

পলাশীর যুদ্ধ ঃ ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উ-দ-দৌলার সাথে ইংরেজ সেনাপতি লর্ড ক্লাইভের মধ্যে এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতার মধ্য দিয়ে সিরাজ-উ-দ-দৌলার পরাজিত হন এবং ভারতে বৃটিশ রাজ্য স্থাপনের পথ সুগম হয়।

সিরাজ-উদ-দৌলার হত্যাকারী- মোহাম্মদী বেগ।

নবাবকে সাহায্যকারী ফরাসী সেনাপতি- সিনফ্রে।

বক্সারের যুদ্ধ ঃ ১৭৬৪ সালের ২২ অক্টোবর ইংরেজদের সাথে মীর জাফর, সুজা-উদ-দৌল্লা ও দ্বিতীয় শাহ আলম এর সম্মিলিত বাহিনীর যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে ইংরেজরা জয়ী হয়ে ভারতবর্ষে রাজশক্তি প্রতিষ্ঠা করে।

আমেরিকার যুদ্ধ ঃ ১৭৭৬-১৭৮৩ সালে পর্যন্ত জজ ওয়াশিংটনের নেতৃর্ত্বে আমেরিকার স্বাধীনতা সংগ্রাম চলে এবং আমেরিকা বৃটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

  ট্রাফালগার যুদ্ধ ঃ ১৮০৫ সালে এই যুদ্ধে ইংরেজ নৌ-সেনাপতি লর্ড নেলসন ফরাসী ও স্পেনের সম্মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করে। ফলে নেপোলিয়নের ইংল্যান্ড আক্রমণের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।

ওয়াটারলুর যুদ্ধ ঃ ১৮১৫ সালে ফ্রান্সের সেনাপতি নেপোলিয়নের সাথে বৃটিশ সেনাপতি ডিউক অব ওয়েলিংটন এর মধ্যে ওয়াটারলুর যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে নেপোলিয়ন পরাজিত হয় এবং তাঁকে সেন্ট হেলেনা দ্বীপে নির্বাসন দেয়া হয়।

ফরাসী বিপ্লব ঃ ১৭৮৯ সালে ১৪ জুলাই বাস্তিল দূর্গ আক্রমণের মধ্য দিয়ে ফরাসী বিপ্লব শুরু হয়। রুশো, ভলটেয়ার তাঁদের লেখনির মাধ্যমে ফরাসী বিপ্লবকে অনুপ্রেরণা জোগায়েছেন। ফরাসী বিপ্লবের শ্লোগান ছিল স্বাধীনতা, সমতা ও ভ্রাতৃত্ব।

আমেরিকার গৃহযুদ্ধ ঃ ১৮৬১-১৮৬৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ১১টি সাউদার্ন স্টেটস ও নর্দান ফেডারেল স্টেটস এর মধ্যে গৃহযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ সময় ১৮৬৩ সালে আব্রাহাম লিংকন দাস প্রথা বিলোপ করেন। যুদ্ধে উত্তরের রাজ্যগুলি জয়ী হয়। এটি গেটিসবার্গ যুদ্ধ নামে পরিচিত।

ক্রিমিয়ার যুদ্ধ ঃ ১৮৫৪-১৮৫৬ পর্যন্ত ফ্রান্স, ইংল্যান্ড ও তুরস্কের যৌথ বাহিনীর সাথে রাশিয়ার এই যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে রাশিয়া পরাজিত হয়।

সিপাহী বিপ্লব ঃ ১৮৫৭ সালে ভারতবর্ষে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দেশীয় সিপাহীদের জাতীয় অভ্যুত্থান ঘটে। ইংরেজরা কঠোরভাবে এই বিপ্লব দমন করে।

রুশ-জাপান যুদ্ধ ঃ ১৯০৪-১৯০৫ সালে জাপান ও রাশিয়ার মধ্যে এ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এ যুদ্ধে জাপান রাশিয়াকে পরাজিত করে।

কোরিয়া যুদ্ধ ঃ ১৯৫০-১৯৫৩ সালে এ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। ১৯৪৫ সালে উত্তর কোরিয়ায় রুশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন সৈন্য দল প্রবেশ করে ৩৮০ অক্ষরেখা বরাবর কোরিয়াকে উত্তর ও দক্ষিণে বিভক্ত করে নেয়। ১৯৫০ সালে উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বাদে। এ যুদ্ধে উত্তর কোরিয়াকে রাশিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য সহযোগিতা দান করে। ১৯৫৩ সালে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় যুদ্ধ বিরতি চুক্তির মাধ্যমে কোরিয়া যুদ্ধের অবসান ঘটে।

ভিয়েতনাম যুদ্ধঃ উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনামের মধ্যে ১৯৫৬ সালে এই যুদ্ধ হয়। যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ ভিয়েতনামের পক্ষে এবং রাশিয়া ও চীন উত্তর ভিয়েতনামের পক্ষে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। এ যুদ্ধে উত্তর ভিয়েতনাম জয়ী হয়। ১৯৭৩ সালে জানুয়ারি মাসে এক শান্তি চুক্তির মাধ্যমে এ যুদ্ধের অবসান ঘটে।

আরব-ইসরাইল যুদ্ধঃ এ পর্যন্ত আবর-ইসরাইল ৪টি যুদ্ধ সংগঠিত হয়। ১৯৪৮ প্রথম আবর-ইসরাইল যুদ্ধে আরবরা পরাজিত হয়। ১৯৫৬ সালে মিশর কর্তৃক সুয়েজখাল জাতীয়করণ করাকে কেন্দ্র করে দ্বিতীয় আরব-ইসরাইল যুদ্ধ বাঁধে। ফ্রান্স ও ইংল্যান্ড ইসরাইলকে সমর্থন করে। রাশিয়ার হুমকিতে ইসরাইল যুদ্ধ বিরতি মেনে নেয়। ১৯৬৭ সালে তৃতীয় আরব ইসরাইল যুদ্ধে ইসরাইল জেরুজালেমের বিরাট অংশ, সিনাই, পশ্চিম তীর ও গাঁজাসহ সিরিয়ার মালভূমি দখল করে নেয়। এ যুদ্ধ ৬ দিন স্থায়ী ছিল। ১৯৭৩ সালে চতুর্থ আরব ইসরাইল যুদ্ধে মিশর সিনাই পূর্ণদখল করে। এই যুদ্ধ ১৮ দিন স্থায়ী ছিল।

পাক-ভারত যুদ্ধঃ ১৯৬৫ সালে কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল। রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ১৯৬৬ সালে তাসখন্দ চুক্তির মাধ্যমে এ যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে।

ইরাক-ইরান যুদ্ধঃ শাত-ইল-আরবের জলধারাকে নিয়ে ইরাক ও ইরানের মধ্যে ১৯৮০-১৯৮৮ পর্যন্ত যুদ্ধ সংগঠিত হয়। জাতিসংঘের যুদ্ধ বিরতি প্রস্তাবে যুদ্ধ বন্ধ হয় এবং ২০সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে যুদ্ধ বিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

ইরাক-কুয়েত যুদ্ধঃ ২ আগস্ট ১৯৯০ সালে ইরাক কুয়েতকে দখল করে তার ১৯তম রাজ্য হিসেবে ঘোষণা করে। ফলশ্রæতিতে, ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বহুজাতিক বাহিনী ইরাকের উপর হামলা চালায় এবং ইরাক কুয়েত ছাড়তে বাধ্য হয়। ৫ মার্চ ১৯৯১ ইরাক জাতিসংঘের সকল শর্ত মেনে নিয়ে কুয়েত থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে এবং যুদ্ধের অবসান ঘটে।

জাপান- হিরোহিতো- সম্রাট 

ফলাফল- মিত্রশক্তি বিজয়।


বিস্তারিত লেকচারটি পিডিএফটি ওপেন করে পরতে পারেন: 



Post a Comment (0)
Previous Post Next Post