৪৬ তম বিসিএস বিশেষ সংখ্যা ( বিজ্ঞান) PDF

এ পিডিএফ ফাইলটিতে রয়েছে ৪৬ তম বিসিএস বিশেষ সংখ্যা বিজ্ঞান থেকে সকল চাকুরি পরিক্ষায় আসা বিগত সালের প্রশ্নসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নাবলী: বিস্তারিত পড়তে অবশ্যই ফাইলটি ডাউনলোন করবেন।
 জীব বিজ্ঞান: বিভিন্ন সালে আগত প্রশ্ন সংশিষ্ট তথ্যাবলীঃ 
 ১। মানুষের হৃৎপিন্ডে ৪টি প্রকোষ্ঠ থাকে। 
 ২। বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে। 
 ৩। গাছের খাদ্য তালিকায় আছে- N, P, K, SI, Zn 
 ৪। সালোকসংশ্লেষণ সবচেয়ে বেশি পরিমাণে হয় লাল আলোতে। 
 ৫। স্যালিক এসিড টমোটোতে পাওয়া যায়। 
 ৬। UK তে Adult Cell ক্লোন করে যে ভেড়ার জন্ম হয়েছে তার নাম ডলি। যা ড, ইয়ান উইলমুট জন্ম দেন। 
 ৭। ঘন পাতাবিশিষ্ট বৃক্ষের নিচে রাতে ঘুমানো স্বাস্থ্যসম্মত নয় কারণ গাছ হতে অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত হয়। 
 ৮। IUCN এর কাজ হলো বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা। 
 ৯। জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে ক্রোমোজোম। 
 ১০। আমাদের দেশে বনায়নের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ গাছপালা O২ ত্যাগ করে পরিবেশকে নির্মল রাখে ও জীব জগতকে বাঁচায়। 
 ১১। শুশুক বাতাসে নিশ্বাস নেয়। 
 ১২। মুক্তা হলো ঝিনুকের প্রদাহের ফল। 
 ১৩। বাংলাদেশের একটি জীবন্ত জীবাশ্মের নাম রাজ কাঁকড়া। 
 ১৪। একজন সাধারণ মানুষের দেহে মোট ২০৬ টুকরা হাড় থাকে। 
 ১৫। ধানের ফুলে পরাগ ঘটে বাতাসের সাহায্যে পরাগ ঝরে পড়ে। 
 ১৬। সর্বপ্রথমে যে উফশি ধান এ দেশে চালু হয়ে এখনো বর্তমান রয়েছে তা হলো ইরি।
 ১৭। মাছ অক্সিজেন নেয় পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে। 
 ১৮। জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে কারণ এদের কান্ডে অনেক বায়ু কুঠরী থাকে 
 ১৯। জীব বিজ্ঞানের প্রধান শাখা দুটি উদ্ভিদ ও প্রাণী বিজ্ঞান। 
 ২০। জীবের বৈজ্ঞানিক নামকরণ করা হয় ল্যাটিন ভাষায়। 
 ২১। Existentialism প্রাণীবিদ্যার একটি তত্ত¡। 
 ২২। উপকারী পতঙ্গ- Silkworm। 
 ২৩। একটি রানী মৌমাছি ১০০০ বার ডিম পাড়ে। 
 ২৪। প্রকৃতির লাঙ্গল কেচো যা ত্বকের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়।
 ২৫। মাকড়সার পা- ৮টি। 
 ২৬। তিনটি হৃদপিন্ড রয়েছে- হাঙ্গরের। 
 ২৭। সবচেয়ে ছোট পাখি হামিং বার্ড। 
 ২৮। প্লাটিপাস স্তন্যপায়ী কিন্তু ডিম দেয়। 
 ২৯। রাতে বিড়াল ও কুকুরের চোখ জ্বলজ্বল করে। কারণ এদের চোখে টেপেটাম নামক রঞ্জক কোষ থাকে। 
 ৩০। বানরের পা- ৪টি। 
 ৩১। সবচেয়ে বেশী দুগ্ধ প্রদানকারী গাভীর জাত- ফ্রিসিয়ান। 
 ৩২। সবচেয়ে বেশী দিন বাঁচে কচ্ছপ। 
 ৩৩। গায়ের রং পরিবর্তন করে আতœরক্ষা করতে পারে গিরগিটি। 
 ৩৪। উদ্ভিদ ও প্রাণীর প্রোটোপ্লাজমের গঠন একই রকম। এই সিদ্ধান্ত দেন- ফন্টানা। 
 ৩৫। লিপিড, প্রোটিন ও পরিমার দিয়ে তৈরী কোষপ্রাচীর- ব্যাকটেরিয়া। 
 ৩৬। ছত্রাকের কোষ প্রাচীর তৈরী- কাইটিন দিয়ে। 
 ৩৭। কোষের প্রাণশক্তি মাইটোকন্ড্রিয়া। এতে ৭৩% ভাগ প্রোটিন। 
 ৩৮। জীব কোষের রাইবোজোম প্রোটিন সংশ্লেষিত হয়। 
 ৩৯। অসবুজ উদ্ভিদ ছত্রাক। 
 ৪০। সবুজ ফল পাকলে রঙিন হয় কারণ জ্যান্থোফিলের উপস্থিতি। 
 ৪১। ক্রোমোপ্লাস্টের জন্য পুস্প রঙিন ও সুন্দর হয়। 
 ৪২। ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের অর্ধেক হয় মিয়োসিস কোষ বিভাজনে। 
 ৪৩। ব্যাকটেরিয়াতে অ্যামাইটোসিস ধরনের কোষ বিভাজন হয়। 
 ৪৪। ধান গাছের ক্রোমোজোম সংখ্যা ২৪ জোড়া।
 ৪৫। মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা ২৩ জোড়া যার ২২ জোড়া অটোসোম ও এক জোড়া সেক্স ক্রোমোজোম। 
 ৪৬। জিনের সংগে সম্পর্কযুক্ত DNA. যাকে জিনের রাসায়নিক গঠন উপাদন বলা হয়। 
 ৪৭। বংশগতির দুটি সূত্র দিয়েছেন বিজ্ঞানী মেন্ডেল যিনি একজন ধর্মযাজক ছিলেন। 
 ৪৮। দুটো প্রজাতির সম্মিলনে সৃষ্ট জীবের জাত সংকর। 
 ৪৯। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং জীবের বংশ বিস্তার বিষয়ক বিজ্ঞান। 
৫০। জীব থেকে অযৌন প্রজনন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট জীবকে বলা হয় ক্লোন। 
 ৫১। বাংলাদেশের প্রথম টেস্টটিউব বেবি হিরা, মনি, মুক্তা ৩০ মে ২০০১ সালে জন্ম হয়। যাদের মা সাভারের ফিরোজা বেগম এবং বাবা মোঃ হানিফ। 
 ৫২। জরায়ুর এন্ডোমেট্রিয়াম স্তরে ব্লাস্টোমিস্ট প্রোথিন হয়। 
 ৫৩। ভাইরাস একটি অকোষীয় জীব যা অনুকুল পরিবেশে কখনো জড় বস্তুর মতো আচরণ করে। 
 ৫৪। দুধকে টক করে ব্যাকটেরিয়া। ৫৫। নাইট্রোজেনের অভাবে উদ্ভিদের পাতা হলদে হয়ে যায়। 
 ৫৬। শীম জাতীয় উদ্ভিদে রাইজোরিয়াম ধরনের ব্যাকটেরিয়া নাইট্রোজেনকে নাইট্রেডে পরিণত করে। ৫৭। প্রাণিদেহে জীবাণুজাত বিষ নিক্রিয়কারী রাসায়নিক পদার্থের নাম- অ্যান্টিবডি। 
 ৫৮। Flora বলা হয় উদ্ভিদকুলকে। 
 ৫৯। মূল নেই মসের। 
 ৬০। অপুস্পক উদ্ভি- ছত্রাক, মস। 
 ৬১।দ্রুততম বৃদ্ধিসম্পন্ন গাছ-ইউক্যালিপটাস। 
 ৬২। ফুলের অংশ- ৫টি। ৬৩। জবা ফুলের স্ত্রী স্তবকে ৫টি গর্ভপত্র রয়েছে।
 ৬৪। পুস্প পত্র বিন্যাস ছয় প্রকার। 
 ৬৫। অন্ধকারে অংকুরিত হয় গাঁদা ফুল।
 ৬৬। শালগম মূল। 
 ৬৭। ম্যানগ্রোভ উপকুলীয় বন (সুন্দরবন) 
৬৮। ডায়াবেটিসের জন্য উপকারি শৈবাল “স্পিরুলিয়া”। 
 ৬৯। অফিমের মুল উৎস পপি গাছ। 
 ৭০। অড়হর তৈলবীজ নয়। 
৭১। লেন্টিকুলার প্রস্বেদন উদ্ভিদের কান্ডে হয়। 
৭২। সূর্যের প্রখর উত্তাপেও গরম হয় না গাছের পাতা। 
৭৩। শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যায় প্রস্বেদন কমাতে। 
৭৪। কলার চারা লাগানোর সময় পাতা কেটে ফেলা হয় প্রস্বেদন কমাতে। 
 ৭৫। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় শর্করা উৎপন্ন করে। 
 ৭৬। উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় কান্ডে জীবপত্রে ও পাতায় (সবুজ অংশে)। 
৭৭। খাদ্য তৈরীর জন্য উদ্ভিদ বায়ু থেকে CO২ গ্রহণ করে। 
 ৭৮। প্রত্যক্ষ আলো বাঞ্চনীয় নয় চা গাছের জন্য। 
 ৭৯। অনুজীবের মাধ্যমে প্রজনন হয় ফার্ণে। 
 ৮০। পাথরকুচি পাতার সাহায্যে বংশবৃদ্ধি করে। 
 ৮১। স্বপরাগায়ন ঘটে সীম গাছে। 
 ৮২। পতঙ্গ পরাগী ও রাতে ফোটা ফুল সাধারণত তীব্র লাল ও সাদা পাপড়ী য়ুক্ত হয়। 
 ৮৩। কাল পিঁপড়ার মাধ্যমে ডুমুরের পরাগায়ন ঘটে। 
 ৮৫। নাইট্রোজেনের অভাবে গাছের পাতা হলদে হয়ে যায়। 
 ৮৬। ৮০-৯০% প্রস্বেদন পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে হয়।

 গুরুত্বর্পূণ তথ্য ঃ  উদ্ভিদের ফুল ধারণে আলো অন্ধকার বা দিনরাত্রির স্থিতিকালের প্রভাবকে বলে ফটোপিরিওডিজম।  ভার্নালাইজেশন বলতে বোঝায় ফুল ও ফল সৃষ্টির জন্য নিæ তাপমাত্রা প্রাপ্তির প্রক্রিয়া।  ভাইরাস কোষহীন অনুজীব।  সালোকসংশ্লেষণে অনুঘটক হিসেবে কাজ করে ক্লোরোফিল।  যে রঞ্জক পদার্থের জন্য ফুলের বিচিত্র বর্ণ হয় তা হলো ক্রোমোপ্লাস্ট।  ডাবের পানি বীজের তরল এন্ডোপ্লার্ম শাঁস দিয়ে তৈরী।  কমলালেবুতে পাওয়া যায় অ্যাসকরবিক এসিড।  আঙ্গুরে থাকে টারটারিক এসিড।  আপেলে থাকে সেলিক এসিড।  খেজুর খেতে মিষ্টি লাগে ফ্রোষ্টোজ থাকার কারণে।  জীবের বংশগতির একক জীন।  মিউকর মৃতজীবী ছত্রাক।  মরুভূমিতে খেজুর গাছ ভাল জন্মে বি¯ত্তৃত ভাসা ভাসা গুচ্ছমূলের জন্য।  চায়ের উপক্ষারের নাম ক্যাফেইন।  যে ফুল কখনই প্রস্ফুটিত হয় না তাকে বলা হয় ক্লিটোগ্যামি।  বীজের অংকুরোদগমের জন্য দায়ী অক্সিন।  লেবু জাতীয় উদ্ভিদ হতে নিঃসৃত হয় তৈল।  সুন্দরীকে ইংরেজিতে ‘লুকিংগ্লাস ট্রি’ নামে অভিহিত করা হয়।  পৃথিবীর প্রাচীনতম উদ্ভিদ ফার্ণ।  খুব ছোট এবং নরম গোড়া বিশিষ্ট (যেমন ঘাস জাতীয়) উদ্ভিদকে বলে ঔষধ।  রুটির ছত্রাককে বলে মিউকর।  চা পাতায় থাকে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স।  সর্বপ্রথম রাবার ও চা চাষ শুরু হয় চীনে।  গাছের দেহকে সুস্থ সবল করে গড়ে তোলার জন্যে আবিস্কৃত ভিটামিনের নাম ভেজিম্যাক্স।  তামাকের মোজাইক ভাইরাস পরিচিত TMV নামে।  ইষ্ট এক ধরনের ছত্রাক।  তামাকের অংকুরোদগমের জন্য অন্ধকার দরকার।  বায়ুপরাগী ফুলের উদাহরণ- ধান। এর ভক্ষনীয় অংশ বীজপত্র।  ব্যাঙের ছাতায় কোন ক্লোরোফিল নেই।  শৈবাল স্বভোজী উদ্ভিদ।  সিনকোনা গাছের বাকল থেকে কুইনাইন তৈরী করা হয়।  পপি গাছ থেকে যন্ত্রণা নিরাময়কারী মরফিন তৈরী করা হয়।  ধান একটি একবীজপত্রী উদ্ভিদ।  আদা রূপান্তরিত কান্ড।  Hidrilla একধরনের জলজ উদ্ভিদ।  চা উদ্ভিদের জন্য প্রত্যক্ষ আলো বাঞ্চনীয় নয়।  পাতার সবুজ বর্ণের জন্য দায়ী ক্লোরোপ্লাস্ট। গাছের সবুজ অংশে ক্লোরোফিল থাকে, যার সাহায্যে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে।  ক্রোমোপ্লাস্টের জন্য ফুল ও ফলের বর্ণ বিভিন্ন হয়। বর্ণহীন প্লাস্টিড হলো- লিউকোপ্লাস্ট, যার কাজ মূলে খাদ্য সঞ্চয় করে রাখা।  ভাইরাসজনিত রোগ- হাম, পোলিও, ইনফ্লুয়েঞ্জা, জলাতংক, হার্পিস, মাম্পস।  ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ- কলেরা, টাইফয়েড, যক্ষা, নিউমোনিয়া, ডিপথেরিয়া।  মাশরুম এক প্রকার ছত্রাক, যা সবজী হিসাবে ব্যবহার করা হয়।  ছত্রাক একটি সমাঙ্গদেহী অপুস্পক উদ্ভিদ।  আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিয়াম জাতীয় ছত্রাক থেকে পেনিসিলিন আবিস্কার করেন ১৯২৯ সালে।  ক্লোরেলা এক প্রকার সবুজ শৈবাল যা মহাকাশচারীর খাদ্যের অভাব মেটাতে ব্যবহার করে।  উদ্ভিদ ব্যাপক প্রক্রিয়ায় মাটি থেকে খনিজ লবন গ্রহণ করে।  উদ্ভিদ প্রশ্বেদন প্রক্রিয়ায় পানি বাস্পাকারে ছেড়ে দেয়।  রুটি ও মদ তৈরীতে ঈষ্ট ব্যবহার করা হয়। মাইটোকন্ড্রিয়াকে বলাহয় কোষের পাওয়ার হাউজ বা শক্তি ঘর।  শিম, মটরশুটি, ছোলা ইত্যাদি উদ্ভিদ বায়ু থেকে সরাসরি নাইট্রোজেন গ্রহণ করে।  কচু সাকে থাকে লৌহ। এ শাকে ক্যালসিয়াম অক্সলেট থাকার জন্য গলা চুলকায়।  সবচেয়ে বড় কোষ- উটপাখির ডিম, দীর্ঘ কোষ- স্নায়ুকোষ, ছোট কোষ- শ্বেত কনিকা।  মানবদেহে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।  ফরাসী বিজ্ঞানী ল্যামার্ক সর্বপ্রথম Biology শব্দটি ব্যবহার করেন।  উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক- থিওফ্যাস্টাস।  কান্ডে বায়ুকুঠরী থাকার জন্য জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে।  ভাইরাস শব্দটি ল্যাটিন। এর অর্থ বিষ। যে সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমন করে তাকে বলে ব্যাকটেরিওফাজ।  উদ্ভিদ পাতার সাহায্যে খাদ্য তৈরী করে বলে পাতাকে উদ্ভিদের রান্না ঘর বলা হয়।  উদ্ভিদের বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয় কান্ড ও মূলের অগ্রভাগে।  পাতাকে সতেজ রাখে পটাশিয়াম।  উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি উপাদান- ১০টি ও গৌণ পুষ্টি উপাদান ৬টি, প্রধান মুখ্য পুষ্টি উপাদান- ফসফরাস, পটাসিয়াম ও নাইট্রোজেন।  পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ততম প্রাণী বক্স জেলিফিশ।  বুকে হাটা প্রাণীদের মধ্যে বৃহত্তম প্রাণী কুমীর।  প্লাটিপাসের বায়ুথলি থাকে যকৃৎ ও লোহিত কণিকায়।  মানবদেহে ম্যালেরিয়া জীবাণু ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে।  ব্যাঙ খাদ্য শিকার করে জিহŸা দিয়ে।  শীতলরক্ত বিশিষ্ট প্রাণীর নাম ব্যাঙ, সাপ।  মাছির পা ৬টি।  সাদা রক্ত বা বর্ণহীন রক্ত বিশিষ্ট প্রাণী তেলাপোকা। বাদুড় রাতের বেলা চলাফেরার সময় দিক নির্ণয় করে আল্ট্রাসোনিক শব্দের মাধ্যমে।  পেঁচার চোখের রেটিনার রডস্ এর সংখ্যা বেশী কিন্তু কোনস্ এর সংখ্যা কম বলে দিনে দেখতে পায় না।  গরুর তড়কা রোগ হয় এনথ্রাক্স জীবাণুর আক্রমণে।  কেঁচোর ধমনী- শিরা ও চোখ নাই।  কিউই পাখির ডানা নেই।  ক্যাঙ্গরু র্যা ট কখনো পানি পান করে না।  প্লাটিপাস স্তন্যপায়ী প্রাণী কিন্তু ডিম পাড়ে।  হাতির দুধ সবচেয়ে মিষ্টি।  ক্যাটলফিশের তিনটি হৃৎপিন্ড আছে।  রিবন ওয়াট দীর্ঘতম প্রাণী।  স্কুইড প্রাণীর ২০০টি পা আছে।  বিচ্ছুর চোখ সবচেয়ে বড়।  অস্থিমজ্জা থেকে রক্তের লোহিত কণিকা উৎপন্ন হয়।  হাইবারনেশন অর্থ শীতনিন্দ্রা।  Zoology শব্দটি ল্যাটিন ভাষা থেকে এসেছে।  মেরুদন্ডহীন প্রাণীর মধ্যে সবচেয়ে বড় জায়েন্ট স্কুইড, এরা লম্বায় ২০ মিটার পর্যন্ত হতে পারে।  জলস পরপয়েজ কখনোই ঘুমায় না।  হোয়েলশার্ক সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে।  সাপের কামড়ে শ্রীলঙ্কায় সবচেয়ে বেশী লোক মারা যায়।  কুকুর, বিড়াল ও বাঘ রঙের পার্থক্য বুঝতে পারে না কারণ এদের চোখে কোন কোষের সংখ্যা কম থাকার জন্য।  বিড়াল থেকে ডিপথেরিয়া রোগ ছড়ায়।  মানুষ ছাড়া সবচেয়ে অনুভূতি সম্পন্ন প্রাণী পেঙ্গুইন।  ফড়িং এর প্রাণ হাটুতে।  চাতক পাখি কখনো নদী নালা খাল বিল তথা ভূ-ভাগের পানি পান করে না।  গরুর চারটি পাকস্থলী আছে।  হোমা পাখি আকাশে ডিম পারে যা মাটিতে পড়া মাত্রই বাচ্চা ফোটে।  প্লাটিপাস একধরনের জীবন্ত জীবাশ্ম।  হোয়েল পার্ক পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় মাছ (তিমি ছাড়া)।  এশিয়ান হাতি (২২ মাস) সবচেয়ে বেশি সময় গর্ভধারণ করে।  আমাদের দেশে ২৫০ প্রজাতির সাপ আছে।  পৃথিবীতে প্রাণের সূচনা হয় আনুমানিক ১০০ কোটি বৎসর আগে।  কোষের কাজ নিউক্লিয়াস নিয়ন্ত্রণ করা।  পৃথিবীর প্রথম প্রাণী এমিবা।  জীবনরক্ষাকারী হরমোন বলা হয় এ্যালডোসটেরনকে।  নিষিক্ত ডিম্বানুকে জাইগোট বলে।  Origin Of Species’ গ্রন্থটি চার্লস ডারউইন এর লেখা।  বৈজ্ঞানিক নামকরণের জনক ক্যারোলাস লিনিয়াস।  মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম Homo Sapiens  সমগ্র প্রাণী জগতকে ১০টি পর্বে বিভক্তি করা হয়েছে।  ম্যালেরিয়ার জীবাণুকে গ্লাসমোডিয়াম বলে।  বিশ্বের প্রথম টেষ্ট টিউব বেবি লুইস ব্রাউন ১৯৭৮ সালের ২৫ শে জুলাই রাত ১১.৫৭ মিনিটে ইংল্যান্ডের ওল্ডহেম শহরে করশো নামক একটি হাসপাতালে জন্ম গ্রহণ করেন।  বিশ্বের প্রথম ক্লোন ভেড়া- ডলি, বাছুর-জেফারসন, বানর-টেট্রা, বিড়াল-কার্বনকপি (সিসি), ঘোড়া-প্রমিতিয়া, মানুষ-ইভ।  Biology একটি গ্রীক শব্দ। Bios অর্থ জীবন ও Logos অর্থ জ্ঞান।  প্রাণী বিজ্ঞানের জনকঅ্যারিস্টটল (জীব বিজ্ঞানের জনক)।  বংশগতি বিদ্যার জনক গ্রেগর জোহান মেন্ডেল (অষ্ট্রিয়ার ধর্মযাজক)।  আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯৪৫ সালে নোবেল পুরস্কার পান।  নিউক্লিয়াস আবিস্কার করেন রবার্ট ব্রাউন ১৮৩১ সালে।  তেতুলে টারটারিক এসিড থাকে।  বৃদ্ধিবর্ধক হরমোন অক্সিন।  পত্ররন্ধ্রে খোলা থাকে দিনের বেলায়।  বিপুল ও সোনালী উন্নতজাতের রেশম পোকা।  সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ : কিং কোবরা।  সবচেয়ে লম্বা সাপ : আনাকোন্ডা।  মানুষ Chordata পর্বের অর্ন্তভূক্ত।  ডলি আর্থাইটিস রোগে আক্রান্ত হয়ে ২০০৩ সালে ১৪ ফেব্র“য়ারী মারা যায়।  শৈবাল ও ছত্রাকের সমন্বয়ে গঠিত উদ্ভিদের নামলাইকেন।  অর্কিড পরাশ্রমী উদ্ভিদ।  সবচেয়ে ক্ষুদ্র জীবকোষ ডিম্বানু।  ব্যাঙ ফুলকা ও ত্বকের সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়।  কেঁচো একটি উভলিঙ্গ প্রাণী।  ভাইরাসজনিত পশুর রোগ : জলাতঙ্ক, রানীক্ষেত, বসন্ত রোগ।  লিচুর ভক্ষাংশের নামএরিল।  ভূট্টা, ধান, গম বায়ুপরাগারী ফুলের উদাহরণ।  চট্টগ্রাম অঞ্চলের বনভূমিতে বাশ বেশী জন্মে। বাশ সবচেয়ে বড় ঘাস।  নাট জাতীয় ফল  লিচু, বাদাম, রিটা।  অমর প্রাণী হাইড্রা, অ্যামিবা।  সর্বাপেক্ষা বৃহৎ মুকুল- বাঁধাকপি।  পটাশিয়ামের অভাবে পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ হয়।  লৌহের অভাবে পাতা বিবর্ণ হয়ে যায়।  শৈবাল ও ছত্রাকের সমন্বয়ে গঠিত উদ্ভিদের নাম লাইকেন।  পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা বৃক্ষ- জায়ান্ট রেড উড ট্রি যা যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালির্ফোনিয়ায় পাওয়া যায়।  সবচেয়ে বড় ফুল- ল্যাফ্লোসিয়া আরনন্ডি।  ফার্ণ আমাদের দেশে ঢ়েঁকিমাক নামে পরিচিত।  মানুষখেকো মাছ পিরানহা।  ফাইলেরিয়া রোগের জীবাণু বহন করে স্ত্রী Culex মশা।  মানবদেহের ছাঁকন যন্ত্র কিডনী, এর একক Nephron যা রক্ত ছেঁকে পরিশুদ্ধ করে। যার ফলে শরীরে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয় না। বিষাক্ত দ্রব্যগুলো রেচন ছিদ্র পথে মূত্রের মাধ্যমে শরীরের বাইরে নিস্ক্রান্ত হয়।  উদ্ভিদ কোষে কোষ প্রাচীর/প্লাষ্টিড থাকে যা প্রাণী কোষে থাকে না।  প্রাণীকোষে সেন্টোজেম থাকে যা উদ্ভিদ কোষে থাকে না।  জাইলেম মূল থেকে অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পানি পৌছায়। 

 সম্পূর্ণ পিডিএফটি সরাসরি গুগল ড্রাইভ লিংক : ৪৬ বিসিএস বিশেষ সংখ্যা বিজ্ঞান PDF
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post