বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি.
- তথ্যপ্রবাহ.......-
বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে-
১. পাহাড়ী এলাকা
২. সোপান অঞ্চল
৩. প্লাবন ভূমি বা পাললিক সমভূমি অঞ্চল।
বাংলাদেশের পাহাড়গুলো গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগে।
বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং উঁচু পাহাড়- গারো পাহাড় (ময়মনসিংহ)।
ঢাকার প্রতিপাদ স্থান অবস্থিত- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
‘বরেন্দ্রভূমি’ বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর পশ্চিমাংশকে।
বরেন্দ্রভূমির আয়তন - ৯,৩২৪ বর্গ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের ভূ-খন্ড সৃষ্টির পূর্বে এখানে ছিল- বঙ্গখাদ বা ইধহমড়-ইধংরহ.
বাংলাদেশে আগে সাগর ছিল তার প্রমাণ- চুনাপাথরের খনি।
বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কটক্রান্তি রেখা বা ৯০০ পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
কাপ্তাই থেকে প্লাবিত পার্বত্য চট্টগ্রামের উপত্যকা এলাকাকে বলা হয়-ভেঙ্গী ভ্যালি।
মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অবস্থিত- গাজীপুর, ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল।
মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়-এর আয়তন- ৪,১০৫ বর্গ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ- সুন্দরবন।
বাংলাদেশের
উত্তর-পশ্চিম কোণের থানা- তেঁতুলিয়া
উত্তর-পূর্ব কোণের থানা- জকিগঞ্জ
দক্ষিণ-পূর্ব কোণের থানা- টেকনাফ
দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের থানা- শ্যামনগর।
আয়তনে বাংলাদেশের
বড় বিভাগ - চট্টগ্রাম
ছোট বিভাগ - সিলেট
বড় জেলা - রাঙ্গামাটি
ছোট জেলা - মেহেরপুর (৭১৬ ব. কি. মি.)
বড় থানা - শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
ছোট থানা - কোতয়ালী (ঢাকা)
জনসংখ্যায় বাংলাদেশের
বড় বিভাগ - ঢাকা
ছোট বিভাগ - সিলেট
বড় জেলা - ঢাকা
ছোট জেলা - বান্দরবান
বড় উপজেলা - বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী)
ছোট উপজেলা - রাজস্থলী (রাঙ্গামাটি)
-জেলায় জেলায় বাংলাদেশ-
বর্তমানে বাংলাদেশে জেলা আছে ৬৪ টি।
[প্রস্তাবিত, ভৈরব জেলা ছাড়া]
বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলা ১৯টি।
বাংলাদেশের আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে দেশে প্রস্তাবিত ভৈরব জেলা ছাড়াই ৬৪টি জেলা রয়েছে। আর উপকূলীয় জেলার সংখ্যা ১৯। তাছাড়া সীমান্তবর্তী ৩২টি জেলার ৮টি রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সাথে। ভারত ও মায়ানমারের সাথে একমাত্র সীমান্তবর্তী জেলা। রাঙামাটি এটি আয়তনে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা। আর আয়তনে ক্ষুদ্রতম জেলা মেহেরপুর। নিচে সংক্ষেপে বাংলাদেশের জেলাগুলোর বিবরণ তুলে ধরা হল।
ঢাকা জেলা
ঢাকা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়-১৭৭২ সালে। ঢাকার প্রাচীন নাম-জাহাঙ্গীরনগর।
ঢাকা জেলার আয়তন-১৪৬০ বর্গকিলোমিটার।
ঢাকা জেলার মেট্রোপলিটন থানা- ৪১ টি (সর্বশেষ বংশাল থানা)
সবচেয়ে বেশী (২০টি) সংসদীয় আসন ঢাকা জেলায়।
ঢাকা জেলার প্রধান নদ-নদী বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, বংশী, ধলেশ্বরী ইত্যাদি।
ঢাকার ঐতিহাসিক স্থানগুলো-লালবাগ কেলা, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, আহসান মঞ্জিল, পরিবিবির মাজার, ঢাকেশ্বরী মন্দির, হোসনি দালান, চামেলী হাউস, বাহাদুর শাহ পার্ক, (ভিক্টোরিয়া পার্ক), কার্জন হল (ঢ.বি), জাতীয় স্মৃতিসৌধ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান (রেসকোর্স ময়দান), বঙ্গভবন গণভবন, বলধাগার্ডেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ।
গাজীপুর জেলা
প্রাচীন নাম: জয়দেবপুর
গাজীপুর জেলার আয়তন-১৭৪১ বর্গ কি.মি.
গাজীপুর জেলার, উপজেলা ৫টি। গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কালিয়াকৈর, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ।
গাজীপুর জেলায় অবস্থিত-আনসার ও ভিডিপি একাডেমী, স্কাউট একাডেমী, জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ভাস্বর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট, ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান, দেশের একমাত্র মহিলা কারগার।
নরসিংদী জেলা
নরসিংদীর উলেখযোগ্য নদ-নদী মেঘনা, শীতলক্ষ্যা।
নরসিংদীর উপজেলা-৬টি।
নরসিংদী ঐতিহাসিক স্থান-উয়ারি বটেশ্বর।
নরসিংদী জেলার কৃতিসন্তান- ড. আলাউদ্দিন আল-আজাদ, শহীদ আসাদ, বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান।
“মতিনগর” গ্রামটি নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায়।
মুন্সিগঞ্জ জেলা
মুন্সিগঞ্জের প্রাচীন নাম-ইন্দ্রাকপুর/বিক্রমপুর।
মুন্সিগঞ্জ জেলার উলেখযোগ্য নদ-নদী ধলেশ্বরী, পদ্মা, মেঘনা।
ঐতিহাসিক স্থান-ইন্দ্রাকপুর কেলা, অতীশদীপঙ্করের জন্মস্থান পণ্ডিত ভিটা, সোনাকান্দা দুর্গ।
মুন্সিগঞ্জের কৃতিসন্তান-স্যার জগদীশচন্দ্র বসু, অতীশ দীপঙ্কর, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাস, মানিক বন্দোপাধ্যায়, স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেন।
বাংলাদেশের একমাত্র ঔষধ শিল্প পার্ক অবস্থিত এই জেলার গজারিয়ায়।
নারায়ণগঞ্জ জেলা
নারায়নগঞ্জকে বলা হয় প্রাচ্যের ডান্ডি।
বাংলাদেশের অন্যতম শিল্প সমৃদ্ধ জেলা।
উলেখযোগ্য নদ-নদী, মেঘনা, ধলেশ্বরী, শীতলক্ষ্যা।
এশিয়ার বৃহত্তম পাটকল এখানেই অবস্থিত ছিল।
নারায়নগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক স্থান-সোনারগাঁও, সুলতান গিয়াসউদ্দিন আযম শাহের মাজার, পাঁচ বিবির মাজার, পানামনগর, পাগলা সেতু, বাংলার তাজমহল।
জ্যোতি বসুর জন্মস্থান নারায়ণগঞ্জ।
উপমহাদেশের প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় এখানেই প্রতিষ্ঠা করেন শরফুদ্দিন আবু তাওয়ামা।
সোনারাগাও ছিল প্রাচীন বাংলার উত্থান পতনের জীবন্ত সাক্ষী।
মানিকগঞ্জ
সুফি সাধক মানিক শাহের নামানুসারে মানিগঞ্জের নামকরণ।
উলেখযোগ্য নদ-নদীÑপদ্মা, যমুনা ও ধলেশ্বরী।
উলেখযোগ্য ঐতিহাসিক স্থানসমূহ-ইমামপাড়া জামে মসজিদ, একচালা দূর্গ, মত্তের মঠ, শ্রীশ্রী আনস্ত্রী কালিবাড়ী, বাইমাইলের নীলকুঠি, বাযরা নীলকুঠি, দশচিড়া বৌদ্ধবিহার, নবরত্ব মঠ, মাচাইন মসজিদ তেওতা ও ধানকোড়া জমিদার বাড়ী।
মানিকগঞ্জের কৃতিসন্তান- ভাষা সৈনিক শহীদ রফিক, হীরালাল সেন, ড. দীনেশচন্দ্র সেন ও নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্যসেন।
টাঙ্গাইল জেলা
টাঙ্গাইল জেলার উপজেলা- ১২টি।
টাঙ্গাইল জেলার নদ-নদী যমুনা, ধলেশ্বরী ও বংশী
টাঙ্গাইল চমচমের জন্য বিখ্যাত।
টাঙ্গাইলের ঐতিহাসিক স্থান- আতিয়া জামে মসজিদ, মধুপুরের গড়, ভারতেশ্বরী হোমস, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, কুমুদিনী হাসপাতাল।
কৃতিসন্তান-মওলানা ভাসানী, ড. আশ্রাফ সিদ্দিকী, কবি রফিক আজাদ।
ময়মনসিংহ
দেশের প্রথম মডেল থানা ভালুকা ময়মনসিংহে অবস্থিত।
ব্রহ্মপুত্র ময়মনসিংহ দিয়ে প্রবাহিত।
প্রাচীন নাম-নাসিরাবাদ।
ময়মনসিংহের ঐতিহাসিক স্থানসমূহ- নজরুলের স্মৃতিময় বিশ্রামের দরিরামপুর, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বব্যিালয়, গারো পাহাড়, চীনা মাটিতে সমৃদ্ধ বিজয়পুর।
ময়মনসিংহের প্রাচীন নাম মোমেনশাহী/নাছিরাবাদ।
বাংলাদেশের একমাত্র সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ত্রিশালে অবস্থিত।
কৃতিসন্তান-শিল্পচার্য জয়নুল আবেদীন, আবুল মনসুর আহমেদ।
শেরপুর জেলা
গাজী বংশের শেরগাজীর নামানুসারেই শেরপুর নামকরণ।
শেরপুরের নদ-নদী পুরাতন ব্রহ্মপুত্র মৃগী, বংশ ম্যালিনী।
উলেখযোগ্য ঐতিহাসিক স্থান-শেরআলী গাজীর মাজার পানিহাটা দীঘি, গজনী অবকাশ কেন্দ্র, কাচবালি ও সিলিকা।
জামালপুর জেলা
প্রাচীন নাম-সিংহজানি
হযরত শাহজালাল (রঃ) এখানে ধর্মপ্রচারে এসেছিলেন।
যমুনা সারকারখানা, শাহজামালের মাজার ও দয়ামন্দির এখানে।
গীতিকার নজরুল ইসলাম বাবুর জন্মস্থান।
নেত্রকোনা জেলা
নেত্রকোনা জেলাকে মাছ-ভাতের খনি বলা হয়।
উলেখযোগ্য নদ-নদী বংশ, বাউলাই, সোমেশ্বরী, মুগর ধনু।
ঐতিহাসিক স্থানসমূহ-গারো পাহাড়, খোঁজার দিঘী, সুসং মহারাজার বাড়ি, কৃষ্ণপুর বৌদ্ধমঠ ইত্যাদি।
উপজাতীয় কালচারাল একাডেমি বিরিশিরি এখানে অবস্থিত।
বিচারপতি সাহাবুদ্দিন আহমেদ, হুমায়ুন আহমেদ, জাফর ইকবাল, কবি নির্মলেন্দু, গুণ ও যতীন সরকার এর জন্মস্থান।
কিশোরগঞ্জ জেলা
কৃষ্ণদাশ প্রামানিকের ছেলে নন্দ কিশোরের নামানুসারে নামকরণ।
উলেখযোগ্য নদ-নদী মেঘনা, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধলেশ্বরী, ধনু, নরস।
কৃতি সন্তান সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সত্যাজিত রায়।
ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের নরসুন্দর নদীর তীরে অবস্থিত।
স¤প্রতি কিশোরগঞ্জ জেলা ভেঙে ভৈরব জেলা করার প্রস্তাব হয়েছে।
শরীয়তপুর জেলা
প্রাচীন নাম-ইন্দ্রাকপুর পরগনা
হাজী শরীয়ত উলাহর নামানুসারে নামকরণ।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: পদ্মা, মেঘনা, পালং।
ঐতিহাসিক স্থান-ধানুকার মনসমা বাজি, ফতেজং দূর্গ, কেদারবাড়ি।
রাজবাড়ি জেলা
প্রাচীন নাম-গোয়ালন্দ।
ইতিহাস প্রসিদ্ধ একটি জেলা।
রাজবাড়ির উলেখযোগ্য নদ-নদী-পদ্মা, কুমার, চন্দনা, গড়াই, মধুমতি ভূবনেশ্বরী।
ঐতিহাসিক স্থান- লক্ষীকোলের রাজবাড়ি, মীর মশাররফ হোসেনের বাড়ী।
মাদারীপুর জেলা
হযরত বদরউদ্দিন শাহ মাদার (র:) এর নামানুসারে নামকরণ।
প্রখ্যাত স্থপতি এফ আর খানের পৈর্তৃক নিবাস।
ঐতিহাসিক স্থান-পর্বতের বাগান, শাহ মাদারের দরগাহ, রাজারাম মন্দির।
ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুরের প্রাচীন নাম ফতেহাবাদ।
কামেল পীর শেখ ফরিদের নামানুসারে নামকরণ।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: পদ্মা, মধুমতি, আড়িয়াল খাঁ।
ফরিদপুরে রয়েছে নদী-গবেষণা ইনস্টিটিউট, আটরশি পীরের দরবার, কামারখালি গড়াই সেতু, মসুরাপুরের মন্দির।
কৃতিসন্তানঃ মহাকবি আলাওল, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় নবাব আব্দুল লতিফ, কবি জসীম উদ্দিন।
গোপালগঞ্জ জেলা
রানী রাসমনির নাতি গোপালের নামানুসারে নামকরণ
মধুমতি নদী গোপালগঞ্জ দিয়ে বহমান।
বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান।
চট্টগ্রাম জেলা
বার আউলিয়ার পূণ্যভূমি চট্টগ্রামের প্রাচীন নাম ইসলামাবাদ/ চট্টলা/সাতিলগঞ্জ/পোর্টগ্রাণ্ড।
উলেখযোগ্য নদ-নদী কর্ণফুলী, সাঙ্গু, হালদা।
বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার-চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর।
চট্টগ্রামের উলেখযোগ্য স্থান সমূহ-ফয়েজলেক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, বায়েজিদ বোস্তামির মাজার, আগ্রাবাদ জাতিতত্ত¡ জাদুঘর, জিয়া স্মৃতি জাদুঘর, সীতাকুন্ড ইকোপার্ক, চন্দ্রনাথ মন্দির, মিনি বাংলাদেশ ঐতিহাসিক কোর্ট বিল্ডিং, লালদীঘি ময়দান।
কৃতিসন্তান-মাস্টার দা সূর্যসেন, প্রীতিলতা, আবুল ফজল, ড. মুহাম্মদ ইউনুস, আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ।
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম ও (ডঞঙ) কর্তৃক হেলফ সিটি হিসেবে স্বীকৃত।
রাঙামাটি
উলেখযোগ্য নদ-নদী: কর্ণফুলী, শঙ্গ, কাশালং, বানখিয়াং।
উলেখযোগ্য স্থানসমূহ-উপজাতীয় জাদুঘর, চাকমা রাজবাড়ী, শুভলং প্রাকৃতিক ঝরনা, ঝুলন্ত সেতু ও কাপ্তাই হ্রদ।
বান্দরবান জেলা
প্রকৃতির লীলাভূমি বান্দরবান।
বাংলাদেশের সর্বপূর্বের স্থান থানচি।
বান্দরবান জেলার উলেখযোগ্য নদ-নদী: সাঙ্গু, মাতামুহুরী।
ঐতিহাসিক স্থান-বোমাং রাজারবাড়ি, মেঘলা রিসোর্ট কেওক্রাডং, তাজিংডং চিম্বুক ঝরণা, শৈল প্রপাত, নীলগিরি পর্বত, স্বর্ণমন্দির।
খাগড়াছড়ি জেলা
ঐতিহাসিক স্থান-আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র, রিছং ঝরনা।
প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার, পানছড়ি, শান্তিপুর অরণ্যকুটির।
কক্সবাজার জেলা
প্রাচীণ নাম: পালংকি।
ক্যাপ্টেন হীরন কক্স এর নামানুসারে নামকরণ।
উলেখযোগ্য স্থানসমূহ-কুতুবদিয়া বাতিঘর হিমছড়ি, পরীর দ্বীপ, এলিফ্যান্ট পয়েন্ট, মহেশখালী দ্বীপ, সোনাদিয়া দ্বীপ, ইনানী সমুদ্র সৈকত।
ফেনী জেলা
প্রাচীনক নাম-শমসের নগর।
সামন্ত রাজা ফনীর নামানুসারে নামকরণ।
জেলার নামে নদীÑফেনী নদী।
উলেখযোগ্য স্থান-চাঁদগাজী মসজিদ, মহিপালের বিজয়সিংহ দীঘি
কৃতিসন্তান-নাট্যকার সেলিম আলদীন, শহীদ জহির রায়হান শহীদুলাহ কায়সার, বেগম খালেদা জিয়া, শিল্পী কাইয়ূম চৌধুরী।
লক্ষীপুর জেলা
উলেখযোগ্য নদী-মেঘনা ও কাতিয়া।
উলেখযোগ্য স্থান-দালালবাজারের জমিদার বাড়ি, খোয়াসাগর দীঘি, কমলাসুন্দরী দীঘি, জীনের মসজিদ, কচুয়া দরগাহ, হরিশ্চর দরগাহ।
নোয়াখালী জেলা
প্রাচীন নাম ভুলুয়া, অপর নাম সুধারাম।
জেলার নামে সদর নেই, জেলা সদরের নাম মাইজদী সদর।
উলেখযোগ্য স্থান-বজরাশাহী মসজিদ, গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট, নিঝুম দ্বীপ।
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমীনের জন্মস্থান।
মহাত্মাগান্ধী বাংলাদেশের যে জেলা সফর করেন-নোয়াখালী।
চাঁদপুর জেলা
চাঁদ ফকিরের নামানুসারে নামকরণ।
হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ, ভাসমান স্মৃতিস্তম্ভ-অঙ্গীকার অবস্থিত
উলেখযোগ্য নদী-মেঘনা, ডাকাতিয়া।
কুমিলা জেলা
প্রাচীন নাম-ত্রিপুরা।
কুমিলার দুঃখ বলা হয় গোমতী নদীকে।
কুমিলার ঐতিহ্য-রসমালাই।
ঐতিহাসিক স্থান-ময়নামতি, লালমাই পাহাড়, শালবন বিহার, বার্ড বাংলাদেশ, পলী উন্নয়ন একাডেমী, ধর্ম সাগর, যুদ্ধভাসান ভাস্কর্য, বাখড়াবাদ ক্ষেত্র, লাকসাম জংশন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
উলেখযোগ্য নদ-নদী: তিতাস, সালদা ও মেঘনা।
উলেখযোগ্য স্থান-তিতাস গ্যাস উত্তোলন কেন্দ্র, আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আশুগঞ্জ সারকারখানা।
রাজশাহী জেলা
প্রাচীন নাম-কর্নসুবর্ণ
উলেখযোগ্য নদ-নদী: পদ্মা, আত্রাই, মহানন্দা।
ঐতিহাসিক স্থানসমূহÑপোরশা জমিদার বাড়ি, পুঠিয়া রাজবাড়ি, সোনা মসজিদ, হযরত শাহ মাখদুম (রঃ) এর মাজার, শিব মন্দির, বরেন্দ্র জাদুঘর, পুলিশ একাডেমী, ভুব মোহন পার্ক।
রাজশাহীকে বলা হয় সিল্ক সিটি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা
প্রাচীন নাম: গৌড়।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: পদ্মা, যমুনা, মহানন্দা, পুনর্ভবা, নন্দাগুজা।
উলেখযোগ্য স্থান সমূহ-ছোট সোনা মসজিদ, আম গবেষণা কেন্দ্র, নাচোল রাজবাড়ি।
নাটোর জেলা
উলেখযোগ্য নদী-আত্রাই, বড়াল, নাগর ও তুলসী।
কাঁচা গোলার জন্য বিখ্যাত।
রানী ভবানীর স্মৃতি বিজড়িত উত্তরা গণভবন এখানে।
উলেখযোগ্য অবস্থানÑচলন বিল, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চিনি কল “নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল” দেশের উষ্ণতমস্থান লালপুর।
বগুড়া জেলা
যমুনা, করতোয়া, নাগর ও বাঙ্গালির নদীর বগুড়া।
শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, মহাস্থানগড়, বেহুলা লক্ষীন্দরের বাসর, শাহ সুলতান বলখী (রাঃ) মাজার।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান।
সিরাজগঞ্জ জেলা
জমিদার সিরাজের নামানুসারে নামকরণ
উলেখযোগ্য স্থানÑমক্কা আউলিয়া মসজিদ, বেহুলার বাড়ি, শিব মন্দির।
কৃতি সন্তানÑআব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ, ইসমাঈল হোসেন সিরাজী নায়িকা সুচিত্রা সেন, ক্যাপ্টেন এম.মনসুর আলী, ড.আব্দুলাহ আল মুতী শরফুদ্দীন।
পাবনা জেলা
পদ্মা ও যমুনার মিলনস্থান পাবনা জেলা
উলেখযোগ্য স্থান-হেমায়েতপুর মানসিক হাসপাতাল, হার্ডিঞ্জ ব্রিজ, পাবনা ক্যাডেট কলেজ।
জয়পুর হাট
যমুনা, হারাবাত ও তুলসী গঙ্গা নদী প্রবাহিত।
জামালগঞ্জের কয়লাখনি ও জয়পুরহাট চিনিকল অবস্থিত।
নীলফামারী জেলা
নীল চাষের জন্য নীলফামারী নামকরণ।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: তিস্তা, ঘাগট, শিঙ্গীমারী।
ঐতিহাসিক স্থানÑনীল সাগর, নীল কুঠি, সৈয়দপুর গীর্জা, ডিমলা রাজবাড়ি।
রাজা ধর্মপালের গড়, তিনগম্বুজ বিশিষ্ট ভেড়ভেড়ী জামে মসজিদ।
গাইবান্ধা জেলা
গাইবান্ধার প্রাচীন নাম-ভবানীগঞ্জ।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: যমুনা, তিস্তা, আত্রাই।
ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান: বর্ধন কুঠি, নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি মীরের বাগান, শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ।
ইতিহাস খ্যাত রাজা বিরাটের গো-চারণভূমি থেকেই গাইবান্ধা নামকরণ।
রংপুর জেলা
রংপুর থেকে উৎপত্তি। যার অর্থ আনন্দ নিকেতন
তিস্তা নদী বহমান।
উলেখযোগ্য স্থানসমূহ: কারমাইকেল কলেজ, তিস্তা ব্যারেজ, পায়রাবন্দ, বেগম রোকেয়ার বাড়ি, কেরামাতিয়া মসজিদ, রংপুর জাদুঘর, মাওলানা কেরামত আলী জৈনপুরী (রাঃ) মাজার।
গম, তামাক ও আলু গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত।
কুড়িগ্রাম জেলা
উলেখযোগ্য নদ-নদীঃ যমুনা, ধরলা, মোয়াতি, দুধকুমার, তিস্তা।
ঐতিহাসিক স্থান: নয়ারহাটে মোঘল আমলের মসজিদের অবশিষ্টাংশ আরবি ভাষায় মসজিদের শিলালিপি সিদ্ধেশ্বরী মন্দির।
লালমনিরহাট জেলা
উলেখযোগ্য নদী: তিস্তা, শিংগীমারী ইত্যাদি।
ফকির মজনু শাহের জন্মস্থান।
ঐতিহাসিক স্থান-কবি বাড়ি (প্রখ্যাত সাহিত্যিক শেখ ফজলুল করিমের বাস্তুভিটা ও সংগ্রহশালা)।
দিনাজপুর জেলা
প্রাচীন নাম: গন্ডোয়াল্যান্ড
উলেখযোগ্য নদী-করতোয়া, পূর্ণভবা, টাঙন, যমুনা ও দীপা।
“মহিলা নদী” নামে একটি নদী আছে।
ঐতিহাসিক স্থান: কান্তজীর মন্দির, রামসাগর দীঘি, চেহেল গাজী (রাঃ) এর মাজার ও মসজিদ, শালবন ও সীতাকোট বিহার।
পঞ্চগড় জেলা
হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত হিমালয় কন্যা।
উলেখযোগ্য নদ-নদী: করতোয়া, টালমা, বুড়ী, তিস্তা, ভাহুক পাথর রাজ, মহানন্দা।
উলেখযোগ্য স্থানÑ রারো আউলিয়ার বাজার, সর্ব উত্তরের থানাÑতেঁতুলিয়া ও স্থান বাংলাবান্দা অবস্থিত।
ঠাকুরগাঁও জেলা
উলেখযোগ্য নদ-নদী টাঙন, কুলিক, নাগর।
উলেখযোগ্য স্থান: রাজা টংকনাথের বাসভবন, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
খুলনা জেলা
প্রাচীন নাম-জাহানাবাদ
উলেখযোগ্য নদ-নদী: পশুর, শিবমা, কপোতাক্ষ, ভদ্রা ইত্যাদি।
রূপলাল সাহার নামে রূপসা নদী।
ঐতিহাসিক স্থান: সুন্দরবন, মংলা বন্দর, হাদিস পার্ক, কবি কৃষ্ণচন্দ্রের বাড়ি, প্রেমকানন।
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের সমাধি স্থান।
যশোর জেলা
প্রাচীন নামÑখলিফাতাবাদ।
স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রথম শত্র“মুক্ত জেলা।
ফরাসী শব্দ জসর থেকে যশোর নামের উৎপত্তি।
উলেখযোগ্য নদ-দী: কপোতাক্ষ, ভৈরব, ভদ্রা।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি, হাজী মুহম্মদ মহসীন নির্মিত ইমাম বাড়ি।
এয়ার ফোর্স ট্রেনিং সেন্টার ও তুলা গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত।
ঝিনাইদহ জেলা
উলেখযোগ্য নদ-নদী: নবগঙ্গা ও কুমার।
উলেখযোগ্য স্থানÑগোড়াই মসজিদ, জোড় বাংলার মসজিদ, শ্রীরাম রাজার দীঘি, সওদাগরের ঘী ও মসজিদ, শৈলকূপা, নলডাঙ্গা রাজবাড়ি, মনসা মন্দির(মেহেরপুর)।
এশিয়ার বৃহত্তম বটগাছ বেথুলী বটগাছ ঝিনাইদহে।
নড়াইল জেলা
উলেখযোগ্য নদী: ভৈরব, কুমার, মধুমতি, চিত্রা।
নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত মাশরাফি বিন মূর্তজার জন্মস্থান
উলেখযোগ্য স্থান-কদমতলার মসজিদ, কেশব রায়ের বাড়ি, গোবিন্দ মন্দির, শিল্পী এস এম সুলতানের চিত্রকর্মশালা।
সাতক্ষীরা জেলা
প্রাচীন নাম: সাতঘরিয়া
উলেখযোগ্য নদীÑরায়মঙ্গল, কালিন্দী, মালঞ্চ, বেতনা, পাঙ্গাশিয়ার।
হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত।
জাহাজমারা ও সুন্দরবন অবস্থিত।
বাগেরহাট জেলা
প্রাচীন নাম: খলিফাবাদ।
বাগ-বাগিচায় পরিপূর্ন ও জেলার প্রতিষ্ঠাতা সাধক খানজাহাজ আলী।
মংলা, মধুমতি, শীলা ও হরিনঘাটা নদী বহমান।
উলেখযোগ্য স্থান-ষাট গম্বুজ মসজিদ, খানজাহান আলী (রাঃ) এর মাজার, হিরণ পয়েন্ট, টাইগার পয়েন্ট, মংলা সমুদ্রবন্দর, সুন্দরবনের একাংশ।
মাগুরা জেলা
গড়াই, কুমার ও নবগঙ্গা প্রবাহিত।
উলেখযোগ্য স্থানÑশাহ সুফী হামিদ (রঃ) এর মাজার, কেশ সাগর, গড়াই সেতু, রাজা সত্যজিত রায়ের রাজবাড়ি, সিদ্ধেশরী মঠ।
দেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা মাগুরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা
উলেখযোগ্য নদী-নবগঙ্গা ও ইছামতী।
কুষ্টিয়া জেলা
প্রাচীন নাম-নদীয়া।
কুষ্টিয়া গ্রামের নামে নামকরণ।
উলেখযোগ্য স্থান-লালন শাহের মাজার, রবীন্দ্রনাথের কুঠিবাড়ি, (শিলাইদঘ., ভেড়ামাড়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
মেহেরপুর জেলা
মেহের আলী দরবেশের নামানুসারে নামকরণ।
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ, বৈদ্যনাথ তলা হচ্ছে ঐতিহাসিক স্থান।
দেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার এ জেলাতেই গঠিত হয়।
বরিশাল জেলা
বাংলার শস্যভান্ডার বরিশাল।
প্রাচীন নাম-চন্দ্রদ্বীপ/বাকলা/ইসমাইলপুর।
উলেখযোগ্য নদী: মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ, বিমাখালী, কীর্তনখোলা, তেতুঁলিয়া, কালাবদর।
উলেখযোগ্য স্থান-সংগ্রাম কেলা, শরিফুলের দুর্গ জোড় মসজিদ (ভাঁটিগানা), শেরে বাংলা জাদুঘর (চাখার) অক্সফোর্ড মিশন, কীর্তনখোলা গার্ডেন।
প্রাচ্যের ভেনিস বলা হয় বরিশালকে।
রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাসের জন্মস্থান।
পিরোজপুর জেলা
উলেখযোগ্য নদ-নদী: মধুমতী, বালাশ্বরী, কচাখালী, সন্ধ্যা।
ঝালকাঠি জেলা
সুগন্ধা ও বিশখালী নদী বহমান।
বরগুনা জেলা
বিশখালী, মানিক, চঘাই নামে নদী রয়েছে।
ঐতিহাসিক স্থান-বেতাগীর বিবিচিনি মসজিদ, তালতলীর বৌদ্ধ মন্দির ও বৌদ্ধ একাডেমী, টেপুরার গাজী কালুর মাজার।
ভোলা জেলা
ভোলাগাজী নামক জৈনক ফকিরের নামানুসারে নামকরণ।
তেতুঁলিয়া, শাহবাজপুর, বোয়ালিয়া নামে নদী রয়েছে।
উলেখযোগ্য স্থানÑশাহবাজপুর গ্যাস উত্তোলন কেন্দ্র ও মনপুরা দ্বীপ।
সিলেট জেলা
প্রাচীন নামÑজালালাবাদ/শ্রীহট্ট।
হযরত শাহজালাল (রা:) এর পুন্যভূমি।
উলেখযোগ্য নদীÑসুরমা, কুশিয়ারা, সারিগা ও ঐতিহাসিক স্থান-হযরত শাহজালাল (র:) ও শাহপরান (র:) এর মাজার, জাফলং, তামাবিল, জৈন্তাপুর চা বাগান, ছাতক, ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা, হরিপুর গ্যাসক্ষেত্র, তেল উৎপাদন কেন্দ্র, কালি-মন্দির, কালীঘাট।
৩৬০ আউলিয়ার আবাসভূমি সিলেটকে সাইবার সিটি বলে।
পটুয়াখালী জেলা
সাগরকন্যাÑপটুয়াখালী।
উলেখ যোগ্য নদী-তেতুঁলিয়া, আগুনমুখো, পায়রা।
উলেখযোগ্য স্থান-মজিদ বাড়ীয়া শাহী মসজিদ, দয়াময়ীর মন্দির কমলা রানীর দীঘি, আগুনমুখো, শ্রীরামপুরের পুরাকীর্তি, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।
রাখাইন উপজাতির বসবাস।
খেপুপাড়া আবহাওয়া কেন্দ্র অবস্থিত
মৌলভীবাজার জেলা
ধলাই ও মনু নদী প্রবাহিত
উলেখযোগ্য স্থানÑখোয়াজা মসজিদ, মাধবকুন্ড জলপ্রপাত, মাধব মন্দির, রঙ্গীরকুল বিদ্যাশ্রম
চা জাদুঘর ও গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত।
হবিগঞ্জ জেলা
কালসী, খোয়াই ও সুতাং নামে নদী রয়েছে।
ঐতিহাসিক স্থানÑউচাইলের রহস্যময় মসজিদ, রাণীর দীঘি, চম্পাবতীর মাজার, চা বাগান।
এশিয়ার বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং হবিগঞ্জ জেলায়।
সুনামগঞ্জ জেলা
সুরমা, কালনী মহাসিংহ, খাজাঞ্চী নদী।
উলেখযোগ্য স্থাপনা-হাইল হাওড়, টেকেরঘাট খনি প্রকল্প, শনির হাওড়, যাদুকাটা নদী, বিশ্বযুদ্ধ সমাধি, ছাতক সিমেন্ট কারখানা , ছাতক পেপার মিল।
মরমী কবি হাসান রাজার জন্মস্থান।
সম্পূর্ন লেকচারটি ডাউনলোড বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিচিতি ভূগোল পার্ট ২ PDF